প্রথমে প্রেম এবং পরবর্তীতে দেওয়া বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে রাজি না হওয়াতে তরুণীকে ধর্ষণ করেন নাজমুল হোসেন । মামলার ভিত্তিতে ১৬ জানুয়ারী ২০২১ তারিখে তাকে গ্রেফতার করেন পুলিশ।
আদালত সূত্রে জানা যায়, জেলা সদরের গয়েশপুর গ্রামের ওই তরুণীর সঙ্গে নাজমুল হোসেনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বেশ কয়েক বছর আগে। গত বছরের ১৫ জানুয়ারি তরুণীর বাড়িতে গিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন নাজমুল। পরদিন তরুণীর মামা বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা করলে পুলিশ নাজমুলকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়।
ছেলের বাবা জাহিদুল ইসলামের ভাষ্য, ‘আমার ছেলের সঙ্গে ওই মেয়ের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে মেয়ের পরিবার ওই মেয়ের সঙ্গে আমার ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা বলে। আমরা এতে রাজি না হলে মেয়েপক্ষ আমার ছেলের নামে ধর্ষণ মামলা করে। সেই মামলায় আমার ছেলে ১৩ মাস জেল খেটেছে। আজ আদালতের মাধ্যমে ছেলে-মেয়ের বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর আমার ছেলেকে জামিন দেয়া হয়েছে। এতে আমরা উভয়পক্ষই খুশি।’
আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম জানান, মামলাটি থানায় চলমান। এখনো চূড়ান্ত অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়নি। তবে উভয় পরিবারের সম্মতিতে তিন লাখ টাকা কাবিনে জেলা জজের নির্দেশে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। এবং নাজমুলকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
যশোরে বাসের ভেতর নারীকে (২৫) ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রধান আসামী মনিরুল ইসলাম। একই সঙ্গে মামলার সাত আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। শনিবার (১০ অক্টোবর) দুপুরে যশোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদের আদালতে তাদের সোপর্দ করা হয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। মামলার প্রধান আসামি মনিরুল ইসলাম (২৮) ঝিনাইদহের মহেশপুর […]