হবু স্বামীকে বেঁধে রেখে এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন হোসেন আলী । ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে ধর্ষণের ১১ মাস পর তাকে গ্রেফতার করেন পুলিশ।
এর আগে ২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে সাভারের কাউন্দিয়া এলাকায় নান্নু হালদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হলে দীর্ঘ ১১ মাস পর শনিবার (২১ নভেম্বর) রাতে গাজিপুরের চন্দ্রা এলাকা থেকে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া দুজন হলেন- মো. হোসেন (২৬) ও মুন্না (২৭)।
পুলিশ জানায়, গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে কাউন্দিয়া এলাকায় হবু স্বামীকে ওড়না দিয়ে বেঁধে রাতভর হোসেন ও মুন্না মিলে ধর্ষণ করে। পরে এ বিষয়ে সাভার থানায় মামলা হলে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার ও সাভার মডেল থানার তদন্ত ওসি সাইফুল ইসলামের নির্দেশে অভিযান চালিয়ে দীর্ঘ ১১ মাস পর গাজিপুর থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
এ বিষয়ে ট্যানারী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসাআই) জাহিদুল ইসলাম বলেন, আসামিরা গত কয়েক মাসে বিভিন্ন স্থান পরিবর্তন করেছে। তাদের ধরাটা অনেকটাই কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। তারা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। গ্রেফতার আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সংসারের অশান্তির সমাধান দেবার কথা বলে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন ভন্ড কবিরাজ মো. শফিকুল ইসলাম । মামলার ভিত্তিতে ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ তারিখে তাকে গ্রেফতার করেন র্যাব – ১ র্যাব-১ পোড়াবাড়ি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। শফিকুল ইসলাম উপজেলার বাগমারা গ্রামের মৃত জহিরুল হকের ছেলে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, […]
মোবাইল ফোন দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন সাখাওয়াত হোসেন । মামলার ভিত্তিতে গণধর্ষণের ৮ আসামীর মধ্যে সাখাওয়াত হোসেন কে ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে গ্রেফতার করেন পুলিশ। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গৃহবধূর পূর্ব পরিচিত সাখাওয়াত ও সাকিব মোবাইল ফোন দেয়ার কথা বলে পাশের নরদার টেকে ডেকে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে ওই টেকে গৃহবধূকে […]
হবু স্বামীকে বেঁধে রেখে এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন মুন্না । ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে ধর্ষণের ১১ মাস পর তাকে গ্রেফতার করেন পুলিশ। এর আগে ২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে সাভারের কাউন্দিয়া এলাকায় নান্নু হালদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হলে দীর্ঘ ১১ মাস পর শনিবার (২১ নভেম্বর) রাতে গাজিপুরের […]